হিমু আর রূপা এক গভীর জোছনা রাতে ছাদে। হিমু মুগ্ধ
চোখে রূপাকে দেখছে। রূপা খুব গুটিসুটি মেরে বসে
আছে।
পরনে সবুজ শাড়ি, চুল সেই আধ বাঁধা আধ খোলা।
ফর্সা মুখটাতে চোখে গাঢ় করে কাজল দেয়া। সেই
কাজলও
লেপ্টে আছে। কপালের টিপটাও বেকে আছে, তারপরও
রূপাকে অপূর্ব লাগছে। জোছনার আলোতে মনে হচ্ছে
এলোমেলো ভাবে হাসনাহেনা ফুল
ফুটে আছে। হিমু হাসনাহেনা ফুলের ঘ্রাণও পেতে
লাগলো।
আসলে ওটা হাসনাহেনা ফুলের ঘ্রান না। রূপার
গা থেকে মিষ্টি একটা স্প্রের ঘ্রাণ আসছে। হিমুর
কল্পনায়
তা হাসনাহেনা ফুলের ঘ্রাণ মনে হচ্ছে।
রূপা এক দৃষ্টিতে চাঁদের দিকে তাকিয়ে আছে!!!! -রূপা,
একটা গান শোনাওতো। গানে অবশ্যই জোছনার
কথা থাকতে হবে।
- জোছনার গান?? কিন্তু হিমু ভাই, আমার তো এখন
জোছনা নিয়ে কোনো গান মনে পড়ছে না।
-চেষ্টা করো, মনে পড়বে।
রূপা জোছনা বা চাঁদ নিয়ে গান মনে করার চেষ্টা
করলো। কিন্তু কোন গানই মাথায় আসছে না। আশ্চর্য!!!
অন্য সময় জোছনার
কত গান মাথায় আসে।।I
-হিমু ভাই, অন্য গান গাই??? চাঁদ নিয়ে গান মনে করতে
পারছি না।
-আচ্ছা গাও।
রূপা গান ধরলো,
তোমার কুলের কাছাকাছি আমি ডুবতে রাজি আছি......
হিমু স্তব্ধ হয়ে রূপার গান শুনছে। কি সুন্দর গানের গলা
রূপার!!
রূপার গলায় গানটা যেনো আরো প্রাণ পেয়েছে। কন্ঠে
এতো জাদু
কেনো রূপার!!!???
গান গাইতে গিয়ে রূপার চোখে পানি এসে গেলো।
জোছনার
আলোতে সেই পানি হীরের দানার মত চকচক করছে। -
রূপা তোমার চমৎকার গানে আমি প্রীত হইলাম।
বলো তুমি কি চাও আমার কাছে???
-কিচ্ছু চাই না।
-কিছু একটা তো চাও রূপা!!
-আমি যা চাইবো তা দিবেন??
-চেয়েই দেখো না!! -লাইফ চাই।
-মানে কি রূপা??? -মানে হলো, ইউ ক্যান গিভ মি দ্যা
লাইফ, হিমু ভাই। আমি আমার
সমস্ত জীবনটা বাঁচতে চাই। আপনাকে সাথে নিয়ে
বাঁচতে চাই। হিমু রূপার কাছে গেলো, পরম মমতায় দু
হাতে রূপার
মুখটা তুলে ধরলো, রূপা লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললো।
-রূপা, আমি তোমাকে বিধাতার কাছ থেকে বর চেয়ে
নিয়ে দিলাম।
একদিন তুমি অনেক বড় গায়িকা হবে। অনেক নাম হবে
তোমার!! -সেইদিনটাতে আমি আপনাকে পাশে চাই হিমু
ভাই।
-সমস্ত পৃথিবী তোমার পাশে থাকবে রূপা।
- আমি সমস্ত পৃথিবী চাই না, আমি আপনাকে চাই। হিমুর
খুব ইচ্ছে হল বলতে, রূপা আমি থাকবো তোমার পাশে।
কিন্তু বলল না। কারণ হিমুদের এসব বলতে নেই। হিমুদের
ভালোবাসা প্রকাশ করতে নেই। হিমু হলে ভালোবাসা
মেঘের মত
জমিয়ে রাখতে হয়, কখনোই বৃষ্টি হয়ে পড়তে দিতে নেই।
-রূপা, রাত অনেক হয়ছে আমি যাই। রূপা কিছু বলল না।
তার দুনিয়া ভেঙ্গে কান্না পাচ্ছে। এই
কান্নাটা তাকে সারাজীবনের জন্য কাঁদতে হবে।
যতদিন বেঁচে থাকবে ঠিক ততদিন। বি:দ্র: বাস্তবে অনেক
ছেলে হিমু হতে পারলেও,
কোনো মেয়ে কিন্তু রূপা হয় না। বাস্তবের রূপারা
কখনোই
সারাজীবন হিমু ভাইর জন্য কাঁদে না। কারণ বাস্তবের
রূপাদের
গল্পের রূপার মত এত মনের জোড় থাকে না।
চোখে রূপাকে দেখছে। রূপা খুব গুটিসুটি মেরে বসে
আছে।
পরনে সবুজ শাড়ি, চুল সেই আধ বাঁধা আধ খোলা।
ফর্সা মুখটাতে চোখে গাঢ় করে কাজল দেয়া। সেই
কাজলও
লেপ্টে আছে। কপালের টিপটাও বেকে আছে, তারপরও
রূপাকে অপূর্ব লাগছে। জোছনার আলোতে মনে হচ্ছে
এলোমেলো ভাবে হাসনাহেনা ফুল
ফুটে আছে। হিমু হাসনাহেনা ফুলের ঘ্রাণও পেতে
লাগলো।
আসলে ওটা হাসনাহেনা ফুলের ঘ্রান না। রূপার
গা থেকে মিষ্টি একটা স্প্রের ঘ্রাণ আসছে। হিমুর
কল্পনায়
তা হাসনাহেনা ফুলের ঘ্রাণ মনে হচ্ছে।
রূপা এক দৃষ্টিতে চাঁদের দিকে তাকিয়ে আছে!!!! -রূপা,
একটা গান শোনাওতো। গানে অবশ্যই জোছনার
কথা থাকতে হবে।
- জোছনার গান?? কিন্তু হিমু ভাই, আমার তো এখন
জোছনা নিয়ে কোনো গান মনে পড়ছে না।
-চেষ্টা করো, মনে পড়বে।
রূপা জোছনা বা চাঁদ নিয়ে গান মনে করার চেষ্টা
করলো। কিন্তু কোন গানই মাথায় আসছে না। আশ্চর্য!!!
অন্য সময় জোছনার
কত গান মাথায় আসে।।I
-হিমু ভাই, অন্য গান গাই??? চাঁদ নিয়ে গান মনে করতে
পারছি না।
-আচ্ছা গাও।
রূপা গান ধরলো,
তোমার কুলের কাছাকাছি আমি ডুবতে রাজি আছি......
হিমু স্তব্ধ হয়ে রূপার গান শুনছে। কি সুন্দর গানের গলা
রূপার!!
রূপার গলায় গানটা যেনো আরো প্রাণ পেয়েছে। কন্ঠে
এতো জাদু
কেনো রূপার!!!???
গান গাইতে গিয়ে রূপার চোখে পানি এসে গেলো।
জোছনার
আলোতে সেই পানি হীরের দানার মত চকচক করছে। -
রূপা তোমার চমৎকার গানে আমি প্রীত হইলাম।
বলো তুমি কি চাও আমার কাছে???
-কিচ্ছু চাই না।
-কিছু একটা তো চাও রূপা!!
-আমি যা চাইবো তা দিবেন??
-চেয়েই দেখো না!! -লাইফ চাই।
-মানে কি রূপা??? -মানে হলো, ইউ ক্যান গিভ মি দ্যা
লাইফ, হিমু ভাই। আমি আমার
সমস্ত জীবনটা বাঁচতে চাই। আপনাকে সাথে নিয়ে
বাঁচতে চাই। হিমু রূপার কাছে গেলো, পরম মমতায় দু
হাতে রূপার
মুখটা তুলে ধরলো, রূপা লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেললো।
-রূপা, আমি তোমাকে বিধাতার কাছ থেকে বর চেয়ে
নিয়ে দিলাম।
একদিন তুমি অনেক বড় গায়িকা হবে। অনেক নাম হবে
তোমার!! -সেইদিনটাতে আমি আপনাকে পাশে চাই হিমু
ভাই।
-সমস্ত পৃথিবী তোমার পাশে থাকবে রূপা।
- আমি সমস্ত পৃথিবী চাই না, আমি আপনাকে চাই। হিমুর
খুব ইচ্ছে হল বলতে, রূপা আমি থাকবো তোমার পাশে।
কিন্তু বলল না। কারণ হিমুদের এসব বলতে নেই। হিমুদের
ভালোবাসা প্রকাশ করতে নেই। হিমু হলে ভালোবাসা
মেঘের মত
জমিয়ে রাখতে হয়, কখনোই বৃষ্টি হয়ে পড়তে দিতে নেই।
-রূপা, রাত অনেক হয়ছে আমি যাই। রূপা কিছু বলল না।
তার দুনিয়া ভেঙ্গে কান্না পাচ্ছে। এই
কান্নাটা তাকে সারাজীবনের জন্য কাঁদতে হবে।
যতদিন বেঁচে থাকবে ঠিক ততদিন। বি:দ্র: বাস্তবে অনেক
ছেলে হিমু হতে পারলেও,
কোনো মেয়ে কিন্তু রূপা হয় না। বাস্তবের রূপারা
কখনোই
সারাজীবন হিমু ভাইর জন্য কাঁদে না। কারণ বাস্তবের
রূপাদের
গল্পের রূপার মত এত মনের জোড় থাকে না।
OZO TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® TOTO®
ReplyDeleteOZO titanium bolts TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® titanium ore terraria TOTO® TOTO® TOTO® titanium pot TOTO® revlon titanium max edition TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® TOTO® where to buy titanium trim