Search Box Example 1

Sunday, October 9, 2016

How to Youtube Marketing

অনেক দিন পর ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং নিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করছি।
সাম্প্রতিক সময়ে পরিচিত/অপরিচিত অনেককেই দেখছি একটা কমন সমস্যার কথা বলছেন আর সেটা হলো “ভিডিওতে ভিউ আসছে না!”

আসলে প্রপারলি অপ্টিমাইজেশন করার পর ভিডিওতে ভিউ আসা শুরু করে। কিন্তু সেক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে আমরা কি আসলেই ঠিক মত অপ্টিমাইজেশন করছি?

প্রপার অপ্টিমাইজেশন প্রসেস শুরুই হয় কিওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে। কারণ আপনার কন্টেন্ট যতই ভাল হোক না কেন আপনি যদি ভুলভাল কিওয়ার্ড সেলেক্ট করে কাজ করেন তাহলে আপনি আপনার টার্গেট অডিয়েন্সকে রিচ করতে পারবেন না।

মুলত ইউটিউব ভিডিওতে ভিউ আসে ২টা ওয়েতেঃ
১টা হচ্ছে কিওয়ার্ড সার্চ করে আসা ভিউ। আর ২য়টা হচ্ছে এক্সটার্নাল সোর্স থেকে আসা ভিউ।

Increase your YouTube video views





কিওয়ার্ড সার্চ থেকে আসা ভিউঃ

যেই কিওয়ার্ডে ওয়ার্ল্ডওয়াইড সার্চ কম সেখানে আপনি গুগলের ফার্স্ট পেজে থেকেও বেশি ভিউ পাবেন না। আবার যে কিওয়ার্ডের সার্চ ভলিউম অনেক বেশি সেখানে আপনি র‍্যাঙ্কিং এর ক্ষেত্রে একটু পিছিয়ে থাকলেও রেগুলার কিছু ট্র্যাফিক পাবেন। এটাই সহজ হিসাব যদি আপনি সার্চ থেকে অরগানিক ট্র্যাফিক পেতে চান।

হিসাব একটু সহজ করে বলি, ধরুন কোনও একটা কিওয়ার্ড গুগলে মান্থলি ১লাখ সার্চ থাকে তাহলে সেটার টপ রেজাল্টে সবচেয়ে বেশি ট্র্যাফিক যাবে। হয়তো এভারেজে ৩০% এর বেশি। যে সেকেন্ড পজিশনে থাকবে সেটা টপের চেয়ে কিছু কম ট্র্যাফিক পাবে। এভাবেই র‍্যাঙ্কিং যত ডাউনে থাকবে সেটাতে ট্র্যাফিকও কিছুটা কমতে থাকবে।

আমরা যখন নরমালি ভিডিও মার্কেটিং প্ল্যানিং করি তখন মেইন কিওয়ার্ড রাখি ২/৩টা আর বাকি কিছু সেকেন্ডারি কিওয়ার্ড। যদি টোটাল ১০টা কিওয়ার্ড নেই আর সবগুলো মিলিয়ে যদি মোটামোটি ৫ লাখ সার্চ ভলিউম থাকে তাহলে বিভিন্ন কিওয়ার্ডে টুকটাক কিছু র‍্যাঙ্কিং পেলেই আমরা ডেইলি একটা ডিসেন্ট ট্র্যাফিক পাবো শুধু মাত্র সার্চ থেকে। এভাবেই আমরা যত বেশি/কম সার্চ ভলিউমের কিওয়ার্ড ফোকাস করে অপ্টিমাইজেশন করবো সেটার ট্র্যাফিক পাবার অনুপাতও সেইভাবেই থাকবে।

মনে রাখবেন র‍্যাঙ্কিং একটা প্রসেসের মধ্যে দিয়ে হয়। ইউটিউবের অলগারিদমে যেসব র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টর আছে সেগুলো মেনে চললে ধীরে ধীরে আপনি র‍্যাঙ্কিং এ উপরে উঠতে থাকবেন। এখানে ব্ল্যাক ম্যাজিক টাইপ কিছুতে বিশ্বাস না করে নিজের কাজের কোয়ালিটির উপর নির্ভর করুন।

*** সার্চ ট্র্যাফিক থেকে আসা ট্র্যাফিক নিয়ে এগুলা যা বললাম তা রেগুলার কিওয়ার্ডগুলোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কোন ইভেন্ট/হট ট্রেন্ডি নিউজের ক্ষেত্রে আসলে এভাবে ট্র্যাক করার কোনও উপায় নেই। আপনার ভিডিও হিট হলে রাতারাতি চ্যানেল জিরো থেকে হিরো হয়ে যাবে আর হিট না হলে তো কিছু করার নেই।
ট্রেন্ডি ভিডিও নিয়ে আমার এই পোষ্টটি পড়তে পারেনঃ YouTube Trendy Videos


এক্সটার্নাল সোর্স থেকে আসা ভিউঃ

প্রথমেই বলেছি ইউটিউবে ভিডিও ভিউ হবার ২টা ওয়ে আছে। একটা হচ্ছে ইউটিউবের রেগুলার ট্র্যাফিকের সার্চ থেকে আসা ভিউ আরেকটা হচ্ছে ইউটিউবের বাইরের বিভিন্ন এক্সটার্নাল সোর্স থেকে ভিউ। এক্সটার্নাল সোর্স বলতে বুঝাচ্ছি, ইউটিউব বাইরে আপনার অডিয়েন্স আছে এমন প্ল্যাটফর্মগুলোর কথা।

আমি আমার ভিডিও মার্কেটিং ক্যারিয়ারে যেভাবে কিছু অ্যাডভান্স অপ্টিমাজেশন স্ট্রেটেজি এবং ভিউ পাবার কিছু সিস্টেম এপ্লাই করেছি সেগুলোর কয়েকটা এখন শেয়ার করছি আপনাদের সাথে।

১। Social Shares: আমরা যারা ইতোমধ্যে ভিডিও মার্কেটিং করছি তারা সবাই খুব ভাল করেই জানি যে ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং ফ্যাক্টরসগুলোর মধ্যে সোশ্যাল শেয়ার গুলো কত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমি এখানে বলবো একদম রিলেভেন্ট অডিয়েন্সের সাথে আপনার ভিডিও শেয়ারের ফলে এক্সট্রা ভিউ এর কথা।

ধরুন আপনি Weight Loss” এর কিছু সুন্দর টিপস নিয়ে একটি ভিডিও বানালেন। রেগুলার অপ্টিমাইজেশন করার পরও হয়তো কিছু ভাল কিওয়ার্ডে র‍্যাঙ্কিং পাচ্ছেন না অনেক বেশি কম্পিটিশনের কারণে। কিন্তু আপনি যদি আপনার এই ভিডিওটা ফেসবুক বা অন্য ভাল কিছু সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মের এমন কিছু গ্রুপ বা পেজে শেয়ার করেন যেখানে মানুষ নিজের ওজন কমানোর জন্য হন্নে হয়ে বেড়াচ্ছে তাহলে আপনি তাৎক্ষণিক বেশ ভাল কিছু ভিউ পেয়ে যাবেন। আপনি যদি আপনার ভিডিওতে আসলে এমন কিছু ইনফরমেশন দিয়ে থাকেন যেটা আসলেই ওই সব লোকের কাছে ভ্যালুয়েবল মনে হয় তাহলে তারা নিজ থেকেই আপনার ভিডিওকে শেয়ার করবে, থাম্বস আপ দিবে, আপনার চ্যানেলকে সাবস্কাইব করবে। সবচেয়ে মজার কথা হচ্ছে এই ভিডিওর মাধ্যমে যদি আপনি অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট প্রমট করেন তাহলে খুব সহজেই আপনি কনভার্সন পেতে পারেন।

সোশ্যাল শেয়ারস গুলো আপনি চাইলে আরও একটু ইফেক্টিভলি করতে পারেন। ধরুন আপনি একটা নির্দিষ্ট এরিয়াকে ফোকাস করে ভিডিও বানিয়েছেন যেমন, Best Restaurants in Chicago” তাহলে শিকাগো শহরের মানুষজন ভিড় করছে এমন কিছু জায়গায় আপনার ভিডিওটি আপনি এভাবে শেয়ার করতে পারেন, “শিকাগো বেষ্ট কোন কোন রেস্টুরেন্টে আপনি খেয়েছেন? আমি তো অনেকগুলোতে খেয়েছি কিন্তু এই ভিডিওতে বেশ কয়েকটা রেস্টুরেন্টের ব্যাপারে বলা হয়েছে। আপনিও দেখে নিন কোন রেস্টুরেন্টে আপনি গিয়েছেন”

এটা স্রেফ একটা উদাহরণ দিয়েছি, আপনি আপনার মত সুন্দর একটা ক্যাপশন দিয়ে ভিডিও শেয়ার করতে পারেন। একবার যদি ভাইরাল হয়ে যায় তাহলে আর আপনাকে পায় কে :D সব গুলোই USA এর ভিউয়ার!


২। Q/A Sites: দুনিয়ার তাবত মানুষ যারা বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে বেড়াচ্ছে তারা সবার আগেই গুগলে সার্চ করে এবং এরপরে জনপ্রিয় কোয়েশ্চেন/এন্সার সাইটে ঢু মারে।
আপনি ভিডিও আপলোড করার পর আপনার ভিডিওটি এধরণের ভাল কিছু অথারিটি সাইটে গিয়ে পোষ্ট করতে পারেন। পোষ্ট করতে বললাম এর মানে এই নয় যে গিয়েই উলটাপালটা কোনও জায়গায় গিয়ে কমেন্ট করে এলেন। আপনার ভিডিওর সাথে একদম প্রাসঙ্গিক এমন প্রশ্নের উত্তরে গিয়ে সুন্দর করে সাবলিল ভাসায় ২ লাইন লিখে এরপর সোর্স হিসেবে আপনার ভিডিও লিঙ্ক দিয়ে দিতে পারেন। মডারেটর যখন দেখবে আপনি ফালতু অপ্রাসঙ্গিক কিছু লিখেন নাই তখন আপনার কমেন্টটি এপ্রুভ করে দিবে। আপনার কমেন্ট থেকে অন্য মানুষেরা ভ্যালু পাবে আর তারাও সেখান থেকে সোর্স ভিডিওতে যাবে।

যতদিন যাবে ততদিন আপনার কমেন্ট আরও বেশি অথারিটি পেতে থাকবে আর আপনি আজীবনের জন্য একটা ভ্যালিড ট্র্যাফিক সোর্স ক্রিয়েট করে নিলেন।

এক্ষেত্রে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা উচিৎ যেমনঃ
ক) হুট করে অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করেই সাথে সাথে লিঙ্ক পোষ্ট করা যাবে না।
খ) অবশ্যই অ্যাকাউন্ট করার পর প্রোফাইলে ইনফরমেশন দিয়ে পরিপূর্ণ করে নিতে হবে।
গ) রেগুলার অন্যান্য ক্যাটাগরির বিভিন্ন পোষ্টে ভাল রকম কন্ট্রিবিউট করতে হবে যেন প্ল্যাটফর্ম বুঝতে না পারে যে আপনি এখানে শুধু নিজের লিঙ্ক গুলো শেয়ার করতে এসেছেন ;)


৩। Forum Marketing: আপনার নিশের ফেমাস ফোরামগুলো হচ্ছে আপনার অনেক বড় একটা টার্গেট অডিয়েন্সের আড্ডাখানা। ফোরাম গুলোতে একটু এক্টিভ থেকে মাঝে মাঝে বিভিন্ন পোষ্টে কমেন্ট করে আর থ্রেড পোষ্ট করে আপনার ভিডিওকে প্রমোট করতে পারেন। যখন আপনি একটু পুরাতন মেম্বার হয়ে যাবেন আর ফোরামের অন্যান্য মেম্বারগুলো আপনাকে চিনবে, আপনার পোষ্ট ফলো করবে তখনি আপনি দেখবেন শুধু মাত্র এই ফোরাম গুলোর মাধ্যমেই আপনি রেগুলার ভিউ পাবেন। কিছু ফোরামে ইউটিউব ভিডিও এম্বেড করার অপশন থাকে। যেখানে এম্বেডের অপশন থাকেনা সেখানে শুধু আপনি আপনার ভিডিও লিঙ্ক শেয়ার করতে পারেন। তবে অবশ্যই এবং অবশ্যই থ্রেড/কমেন্টে ভাল কয়েক লাইন ইনফরমেশন লিখে এরপর আপনি ভিডিও লিঙ্ক পোষ্ট করবেন। তাতে ব্যাপারটা বিরক্তিকর দেখায় না।

এলেক্সার (http://www.alexa.com) অফিশিয়াল সাইটে গিয়ে Top Sites নেভিগেটকরে Category থেকেই নিশ রিলেটেড সর্বাধিক ট্র্যাফিকের ফোরাম খুঁজে নিতে পারেন সহজেই।

এছাড়াও কিওয়ার্ড টার্গেটেড ফোরাম খুঁজে বের করতে গুগলের সার্চ অপশনে এই ফর্মুলা ব্যবহার করতে পারেনঃ
“Your Keyword” Forum


৪। Image Sharing Sites: আপনি যেহেতু আপনার ভিডিওকে অনেক ভালভাবে অপ্টিমাইজ করার চেষ্টা করছেন তাই ধরে নিচ্ছি আপনি খুব আকর্ষণীয় একটা কাস্টম থাম্বনেল বানিয়েছেন আপনার ভিডিওর জন্য এবং সেটাই সেট করে রেখেছেন। আপনি ওই থাম্বনেল ইমেজ গুলো পপুলার কিছু ইমেজ শেয়ারিং সাইটে আপলোড করতে পারেন সেইম টাইটেল/ট্যাগ দিয়ে এবং সাথে আপনার ভিডিওর লিঙ্কও দিতে পারেন। ওই সব সাইটের নিজেদের প্রচুর ট্র্যাফিক আছে যেখান থেকে আপনার আই ক্যাচি থাম্বনেলের কারণে ভিডিওতে ট্র্যাফিক ড্রাইভ করতে পারেন।


৫। Article Sharing Sites: ওয়েবে অনেক ভাল ভাল সাইট আছে যেখানে আপনার আর্টিকেল/স্টোরি পাবলিশ করতে পারেন। জাস্ট একটা অথার অ্যাকাউন্ট করে নিতে হয়। সেখানে আপনি আপনার ভিডিওর কন্টেন্টের কিছু ইনফো গুছিয়ে লিখে সাথে আপনার ভিডিওর লিঙ্ক শেয়ার করে দিতে পারেন। এসব সাইটের প্রচুর রিডার। আপনার দরকার শুধু খুব ভাল একটা অপ্টিমাইজড টাইটেল যেটা কিনা সহজেই চোখে পড়ে।

এমন একটা সাইট হচ্ছে https://medium.com। এমন অনেক সাইট পাবেন গুগল থেকে। কিছু প্রিমিয়াম আর্টিকেল শেয়ারিং সাইট আছে, আবার কিছু মডারেশন ফ্রি সাইটও আছে। খুঁজে খুঁজে ভাল ট্র্যাফিকের সাইটে আপনার কন্টেন্ট শেয়ার করতে পারেন।



৬। Wiki Sites: WikiHow আর Wikipedia এই ২টা সাইটের ট্র্যাফিক সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নাই। আপনি যদি কোনও প্রবলেমের সলিউশন নিয়ে ভিডিও বানান তাহলে অবশ্যই সেটা উইকিহাওতে পোষ্ট করবেন। সেই সাথে উইকিপিডিয়াতে একদম রিলেভেন্ট আর্টিকেলে নতুন কিছু ইনফো অ্যাড করে সোর্স হিসেবে আপনার ইউটিউব ভিডিও লিঙ্ক শেয়ার করতে পারবেন। একদম লেজিট ট্র্যাফিক পাবেন আজীবন। লাইফটাইম গ্যারান্টি। যতদিন আপনার ভিডিও ইউটিউবে থাকবে ততদিন আপনি এসব থেকে রেগুলার কিছু কিছু ভিউ পেতে থাকবেন।


সবকথা এখানেই শেষ করতে পারতাম কিন্তু কিছু কথা লেখা অনেক জরুরি তাই শেয়ার করছি। উপরের লেখা স্ট্রেটেজি অনুযায়ী আপনি লাইফটাইম ট্র্যাফিক পেতে থাকবেন কিন্তু এজন্য অবশ্যই এবং অবশ্যই আপনাকে খুব ভাল কোয়ালিটির ভিডিও প্রডিউস করতে হবে যেখানে আপনার ভিউয়ার এসে নিজের দরকারের ভ্যালুটা পাবে। যদি ফানি ভিডিও হয় সে এসে ভিডিও দেখে হাসবে, যদি প্রোডাক্ট রিভিউ হয় তাহলে ভিডিও দেখে প্রোডাক্টের ইউজার ফিডব্যাকের ব্যাপারে খুব ভাল একটা ধারণা পাবে, ইভেন যদি আপনার ভিডিও হয় ইনফরমেশন ব্যাজড যেমন Best Smartphones. Top Places to visit, Creative Paper crafts তাহলে সে এসে যেন আসলেই এগুলাই দেখতে পায়।

ভুল টাইটেল বা ট্যাগ ইউজ করে ভিউয়ারকে ম্যানুপুলেট করে একবার হয়তো আপনি ভিউ করাতে পারবেন কিন্তু আজীবনের জন্য এমন একটা ভিউয়ার হারাবেন যে কিনা আপনাকে খুঁজে এসে নিজের সময় নষ্ট করে গেল!

এই পর্যায়ে এসে অনেকেই হয়তো ভাবছেন আমি কিছু মিস করে গেছি কি’না। হ্যা ভাই মিস করেছি কিছু জিনিস কিন্তু সেসব আপনারা প্রপার অপ্টিমাইজশন প্রসেসের মধ্যেই করে নেবার কথা। তাও বলছি, ভাল কিছু Web 2.0 করা, অনেক সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে নিজের ভিডিও শেয়ার করা যা শুধু মাত্র সোশ্যাল সিগন্যাল থেকে র‍্যাঙ্কিং পাবার জন্য যেটা বেশ ইফেক্টিভ। এগুলাও এক্সটার্নাল ভিউ সোর্স হিসেবে কাউন্টেবল কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা এগুলো করি র‍্যান্ডমলি। যেখানে হয়তো ট্র্যাফিক নেই সেখানেও পোষ্ট করি শুধু মাত্র গুগোল/ ইউটিউবকে ব্যাকলিঙ্ক দেখানোর জন্য।

বিঃদ্রঃ যারা ইউটিউবের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছেন তারা অবশ্যই এবং অবশ্যই লং টেইল বায়িং কিওয়ার্ড ফোকাস করে ভিডিও বানান। সার্চ ভলিউম কম হোক কিন্তু কনভার্সন ভাল হবে। আর যারা অ্যাডসেন্স টার্গেট করে ভিডিও মার্কেটিং করবেন তারা অবশ্যই হাই সার্চ ভলিউম কিওয়ার্ড ফোকাস করে ভিডিও বানান।


আজকের মত অনেক লিখে ফেলসি। পুরো লেখাটি হয়তো ১৬০০ শব্দের বেশি হয়ে যাবে।

যারা এত কষ্ট করে এই লেখাটি পড়েছেন তাদের জন্য ছোট্ট একটি গিফট দিচ্ছি এখানেঃ

এক্সটার্নাল ভিউস পাবার জন্য আমি যেসব সোর্সের কথা উল্লেখ করেছি সেখানে ম্যানুয়ালি অ্যাকাউন্ট করতে অনেক সময় লাগবে। আপনাদের সময় বাঁচানোর জন্য আমি একটু ছোট্ট টুল আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। অনেকেই হয়তো আগে থেকেই জেনে থাকবেন, যারা জানেন না তাদের উপকারে আসবে।
এটা হচ্ছেঃ http://www.roboform.com/

আপনারা চাইলে এটা ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে পারেন বা চাইলে গুগোল ক্রোম বা ফায়ারফক্সের জন্য অ্যাডঅন্সও ইউজ করতে পারেন।

আরও একটি সুন্দর টুলস আছে যেটা পরবর্তী পোষ্টে শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ্‌।

আমার এই লেখাটির গঠনমূলক সমালোচনা কাম্য। যদি আপনি এই লেখা থেকে একটু হলেও ভ্যালু পেয়ে থাকেন তাহলে শেয়ার করুন নিজের বন্ধুদের সাথে। দয়া করে দোয়া করবেন আমার জন্য :) 

Monday, August 22, 2016

Free Download Camtasia studio 8.6 | How to use life Time Camtasia studio Without kye and name

Camtasia studio  সফ্টওয়্যার দিয়ে আপনি স্ক্রীনরেকর্ড এবং এডিটের কাজ সেরে নিতে পারবেন  
বর্তমানেআমি এবং আমার পরিচিত অনেক প্রফেশনালরা এটাই ব্যাবহার করেন। 

ইনষ্টল করা নিয়ম: প্রথমে ডাউনলোড করে নিবেন তারপর win zip সফ্টওয়্যার দ্বারা exted করে নিবেন, তারপর ইনষ্টল দিবেন, তবে ইনষ্টল দেওয়ার সময় আপনার net connection চালু রাখতে হবে, এবং এটা একটু সময় নিয়ে ইনষ্টল হয় তাই সময় নিয়ে ইনষ্টল করবেন।


কি ভাবে সারা জীনব Camtasia ফ্রী ব্যাবহার করবেনঃ ইনষ্টল করার পর আপনারা Free Trial ক্লিক করে ৩০ দিন ব্যবহার করতে পারবেন, ৩০ দিন পরে নিছের কাজটি করলে আপনি আরো ৩০ দিন ব্যবহার করতে পারবেন, এভাবে ৩০ দিন পর পর এপলাই করবেন।
 প্রথমে আপনার কম্পিউটার এর  STRAT বার এ ক্লিক করেন, Search এর খালি ঘরে RUN লিখে Search দিন, তার পর RUN লিখা যে পাইল টা আসবে, ও টা তে ক্লিক করেন, এভার আবার খালি ঘরটাতে REGEDIT লিখে Search দেন, আভার কি বোর্ড থেকে CTRL+ F চাপেন, আবার লিখেন DROMJMFILE তার পর ENTER চাপেন, এভার DROMJMFILE নামে যে পাইলটা আসছে ও টা ডিলিট করে দেন,
এখন আপনার ডেস্কটপে Camtasia studio সফ্টওয়্যার এর যে আইকন আছে ও টা সিলেক্ট করেন, এবং মাউজ এর ডাইন ভাটনে ক্লিক করে ও Run as administrator এ ক্লিক করেন, এভার ও টা অপেন করেন দেখবেন আবার ৩০ দিন এর হয়ে গেছে, এভাবে আপনি অনেক দিন ব্যাবহার করতে পারেন |
 
আবার ৩০ দিন শেষে সফ্টওয়্যার অপেন করার সময় যদি কি চায় তাহলে net connection অপ করে এখন থেকে যে কোন একটা কি কপি করে পেষ্ট করে দিলে হবে, তবে নেম এর ঘরে যে কোন একটা নাম লিখতে হতে।
 
 
 
 
 
CAMTASIA  KEYS:
CD2AA-QzBHD-C3KJL-E9HRV-Q797c
CCNAM-YTC5C-YVDPC-CCHMC-FRD4C
CNAZC-3CFWC-CJHHM-MW2AM-H4RF8
SKJ5C-5HSCF-CNWCC-CAPKG-CDMA3
ZCCCZ-TAAWC-CTNAM-ZPTMW-HMD2D
7QCCX-DBMAA-CJUCC-ACDLC-HB3ME
2FCMY-BCKCA-CHKCD-ZPEZC-PB5BB
CCXBM-7AJCC-C8X5D-CDC5P-X2FR5
MYCKZ-YCVM2-B7MCC-CDMXC-T7C43
4CMYC-JKCM4-CVK5D-AGGHD-Z36D8
CCCHS-QCFCC-5CACK-DHH45-FCME2
MYCKC-GCDMK-MQ5CC-5YWHD-H2MD8
NAZCC-3CCCC-H3BMX-D4ACD-X7C6C
HL5CM-5YCKC-CQDDC-5C9K3-Z87C7
2WCMY-DCDFC-CA3CH-CR5FC-L6M2R
YCK3C-ECDCC-CCHHC-RWBC2-C3R36

HCCD4-4CBCM-BYCK2-CC5W5-MFC4B
পৌষ্ট টি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও করার জন্য অনুরুধ রইলো।